এইচএসসি অর্থনীতি ১ম পত্র অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ | ৪র্থ সপ্তাহ এইচএসসি Economics Assignment Answer, এইচএসসি অর্থনীতি অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর, Hsc Economics Assignment Answer, Economics 1st paper Assignment এইচএসসি অর্থনীতি ১ম পত্র এসাইনমেন্ট, HSC Economics 1st Paper Assignment 2022, এইচএসসি অর্থনীতি ১ম পত্র এসাইনমেন্ট ২০২২, এইচএসসি ৪র্থ সপ্তাহের অর্থনীতি প্রথম পত্র অ্যাসাইনমেন্ট।
২০২২ সালের এইচএসসি ৪র্থ সপ্তাহের অর্থনীতি এসাইনমেন্ট সমাধান-উত্তর
এইচএসসি পরীক্ষা 2022 এ অংশগ্রহণকারী ছাত্র-ছাত্রীদের চতুর্থ সপ্তাহের অর্থনীতি অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান নিয়ে এখন আলোচনা করব। অর্থনীতি বিষয়ের এটি তৃতীয় অ্যাসাইনমেন্ট। অর্থনীতি অ্যাসাইনমেন্ট দ্বিতীয় অধ্যায় থেকে নেওয়া হয়েছে। অধ্যায়ঃ শিরোনাম হলো ভোক্তা ও উৎপাদকের আচরণ।
এইচএসসি চতুর্থ সপ্তাহের অর্থনীতি এসাইনমেন্ট সমাধান
চতুর্থ সপ্তাহের অর্থনীতি বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্ট এর কাজ হিসেবে বাজারের ভারসাম্য বিশ্লেষণ করতে বলা হয়েছে। এখানে বাজারের একটি পণ্যের পরিমাণ ও দাম প্রদান করা হয়েছে। এসাইনমেন্ট এর কাজ হিসেবে ওই বাজারের ভারসাম্য বিশ্লেষণ করতে হবে। রমেশ বাজার থেকে প্রতি কেজি পেয়ারা 80 টাকা, 70 টাকা ও 60 টাকা হলে যথাক্রমে 15 কেজি, 20 কেজি ও 25 কেজি পেয়ারা ক্রয় করতে আগ্রহী। অন্যদিকে পেয়ারা বিক্রেতা উক্ত দামে বাজারে পেয়ারা সরবরাহ করতে চায় যথাক্রমে 25 কেজি, 20 কেজি ও 15 কেজি। উল্লেখিত তথ্যের ভিত্তিতে পেয়ারার বাজার ভারসাম্য বিশ্লেষণ করতে হবে।
এইচএসসি এসাইনমেন্ট ৪র্থ সপ্তাহের অর্থনীতি প্রশ্ন উত্তর
এইচএসসি পরীক্ষা 2022 অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের চতুর্থ সপ্তাহের অর্থনীতি বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্ট সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে পারলে অনেক কিছু শেখার রয়েছে। চাহিদা এবং যোগান সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান লাভ করতে পারবে। যোগান বিধি ও রেখাচিত্রের দিতে পারবে। সূত্র এবং গাণিতিক ভাবে ভারসাম্য দাম ও পরিমাণ নির্ধারণ করতে পারবে।
চতুর্থ সপ্তাহের অর্থনীতি বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান করার সময় কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। চাহিদা এবং যোগানের ধারণা এবং সূচি চিত্রসহ প্রদান করতে হবে। বিষয়বস্তুর যথার্থতা থাকতে হবে। বিষয়বস্তু উপস্থাপনে ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে। সমস্যা সমাধান এবং বিশ্লেষণ এর দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতা বজায় রাখতে হবে।
অ্যাসাইনমেন্টঃ (দ্বিতীয় অধ্যায়: ভোক্তা ও উৎপাদকের আচরণ)
অ্যাসাইনমেন্টঃ রমিজ বাজার থেকে প্রতি কেজি পেয়ারা ৮০ টাকা, ৭০টাকা ও ৬০ টাকা হলে যথাক্রমে ১৫ কেজি, ২০ কেজি ও ২৫ কেজি পেয়ারা ক্রয় করতে আগ্রহী।অন্যদিকে পেয়ারা বিক্রেতা উক্ত দামে বাজারে পেয়ারা সরবরাহ করতে চায় যথাক্রমে ২৫ কেজি, ২০ কেজি ও ১৫ কেজি। উল্লেখিত তথ্যের ভিত্তিতে পেয়ারার বাজারের ভারসাম্য বিশ্লেষণ কর।
শিখনফল/বিষয়বস্তুঃ চাহিদার ধারণা ব্যাখ্যা করতে পার বে। চাহিদা বিধিকে সূচি এবং রেখাচিত্রে রূপ দিয়ে ব্যাখ্যা করতে পারবে। যােগানের ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবে। যােগানবিধিকে সূচি ও রেখাচিত্রে রূপ দিতে পারবে। সূচি, রেখাচিত্র এবং গাণিতিকভাবে ভারসাম্য দাম ও পরিমাপ নির্ধারণ করতে পারবে।
নির্দেশনা (সংকেত ধাপ পরিধি): চাহিদা ও যােগানের ধারণা, চাহিদা ও যােগানের সূ চি, চাহিদা ও যােগানের চিত্রাঙ্কন, ভারসাম্য দাম ও পরিমাণ, তথ্যের ভিত্তিতে পেয়ারার বাজারের ভারসাম্য বিশ্লেষণ (উদ্দীপকের তথ্যসমূহ হতে রেখাচিত্র অঙ্কন করা প্রয়ােজন)
এইচএসসি অর্থনীতি এসাইনমেন্ট ৪র্থ সপ্তাহের উত্তর
চাহিদাঃ
চাহিদা শব্দের অর্থ হচ্ছে কোন দ্রব্য বা পন্য পাওয়ার ইচ্ছা বা ভােগ করার আকাঙ্ক্ষা। তবে অর্থনীতিতে চাহিদা শব্দটি আকাঙ্কষার সাথে সামর্থ কথাটিও বিশেষভাবে জড়িত। চাহিদা হচ্ছে কোনাে দ্রব্য পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা যা নির্ভর করে ক্রয়ক্ষমতা এবং অর্থ খরচ করে ঐ দ্রব্যটি ক্রয় করার ইচ্ছার উপর। শুধুমাত্র কোনাে দ্রব্য পাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলেই তা চাহিদা হবে না। একজন দিনমজুর কাজের ফাঁকে বিশ্রাম নিতে গিয়ে রাস্তায় দেখা দামি গাড়িটি পাওয়ার ইচ্ছা হলাে। কিন্তু গাড়িটি কনার জন্য প্রযােজনীয় অর্থ তার কাছে নেই। তাহলে দিনমজুরের গাড়িটি পাওয়ার ইচ্ছাকে চাহিদা বলা যাবে না। সুতরাং অর্থনীতিতে চাহিদা হতে হলে তিনটি শর্ত পূরণ করতে হয়।
যথা-
(১) কোনাে দ্রব্য পাওয়ার ইচ্ছা বা আকাঙ্ক্ষা
(২) অর্থ খরচ করে দ্রব্যটি কেনার ইচ্ছা ও
(৩) ভ্রব্যটি কেনার জন্য প্রয়ােজনীয় অথ্থ।
যােগানঃ
যােগান বলতে কোনাে দ্রব্যের মজুদ পরিমাণ বুঝায়। কিন্তু অর্থনীতিতে যােগান অর্থ বাজারে একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটি নিরদিষ্ট দামে কোনাে দ্রব্যের যে পরিমাণ সরবরাহ থাকে। কোনাে দ্রব্যের মজুদ বলতে বােঝায় একটি নির্দিষ্ট সময়ে ও একটি নির্দিষ্ট দামে বাজারে ঐ দ্রব্যটির কি পরিমাণ সরবরাহ রযেছে। কিন্তু যােগান হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট দামে ও সময়ে বিক্রেতা কোনাে দ্রব্যের যে পরিমাণ মজুদ বিক্রি করতে প্রস্তুত। চাহিদা ও যােগানের সূচিঃ
চাহিদা সূচিঃ
অন্যান্য অবস্থা অপরিবর্তিত থাকা অবস্থায় কোন দ্রব্যের দাম ও চাহিদার পরিমাণের মধ্যে সম্পর্ককে যে সারণির মাধ্যমে দেখানাে হয় তাকে চাহিদা সূচি বলে।
সারণি-১ থেকে ভােক্তা যে পরিমাণ পেয়ারা ক্রয় করে তা নির্ধারণ করতে পারি। সারণিতে, প্রতি কেজি ৮০ টাকা দামে ভােক্তা বাজার থেকে ১৫ কেজি পেয়ারা ক্রয় করে, ৭০ টাকা দামে ২০ কেজি পেয়ারা ও ৬০ টাকা দামে ২৫ কেজি পেয়ারা ক্রয় করে। এভাবে সারণি-১ থেকে দেখা যায়, প্রতি কেজি পেয়ারার দাম যত কমছে পেয়ারার চাহিদার পরিমাণ তত বাড়ছে। চাহিদা সূচি অনুযায়ী আমরা দেখতে পাচ্ছি, একটি নির্দিষ্ট সময়ে চাহিদার অন্যান্য নির্ধারণসমূহ স্থির থাকা অবস্থায় দ্রব্যের দামের উপর দ্রব্যটির প্রকৃত ক্রয়ের পরিমাণ নির্ভর করে।
রেখাচিত্রের মাধ্যমে চাহিদা সৃচির প্রকাশই হচ্ছে চাহিদা রেখা। চিত্রে OY অক্ষে পেয়ারার দাম ও OX অক্ষে পেয়ারার চাহিদার পরিমাণ দেখানাে হযেছে।DD হচ্ছে ভােক্তার পেয়ারার চাহিদা রেখা। এই রেখার a, b, c, বিন্দুগুলােতে বিভিন্ন দামে চাহিদার বিভিন্ন পরিমাণ প্রকাশ পায়। যেমন, a বিন্দু দ্বারা বােঝা যায়, ৮০ টাকা দামে ভােক্তার পেয়ারার চাহিদার পরিমাণ ১৫ কেজি। আবার c বিন্দুতে ৬০ টাকা দামে পেয়ারার চাহিদা পরিমাণ ২৫ কেজি। অর্থাৎ দাম ও চাহিদার মধ্যে বিপরীত সম্পর্ক বিদ্যমান। দাম কমার সাথে সাথে চাহিদার পরিমাণ বাড়তে থাকে এবং চাহিদা রেখাটি বাম থেকে ডান দিকে নিম্নগামী হয়ে থাকে।
তোমার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দাও। তাহলে তারাও খুব সহজে অর্থনীতি অ্যাসাইনমেন্ট লিখতে পারবে ।
সারনি-২ এ দেখা যাচ্ছে যে, পেয়ারার দাম বৃদ্ধি পাবার সাথে সাথে পেয়ারার যােগানের পরিমাণও বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা বিক্রেতার বিক্রির পরিমাণকে প্রভাবিত করতে পারে।
রেখাচিত্রের মাধ্যমে যােগান সৃচির প্রকাশই হচ্ছে যােগান রেখা। চিত্র-২ এ OY অক্ষে পেয়ারার দাম ও OX অক্ষে পেয়ারার যােগান পরিমাণ দেখানাে হয়েছে। SS হচ্ছে বিক্রেতার পেয়ারার যােগান রেখা। এই রেখার a, b, c, বিন্দুগুলােতে বিভিন্ন দামে যােগানের বিভিন্ন পরিমাণ প্রকাশ পায়। যেমন, c বিন্দু দ্বারা বােঝা যায়, ৮০ টাকা দামে বিক্রেতার পেয়ারার যােগানের পরিমাণ ২৫ কেজি। আবার a বিন্দুতে ৬০ টাকা দামে পেয়ারার যােগানের পরিমাণ ১৫ কেজি। অর্থাৎ দাম ও যােগানের মধ্যে সুষম সম্পর্ক বিদ্যমান। দাম বাড়ার সাথে সাথে যােগানের পরিমাণ বাড়তে থাকে এবং যােগান রেখাটি বাম থেকে ডান দিকে উর্দ্ধগামী হয়ে থাকে।
ভারসাম্য দাম ও পরিমাণঃ
যে কোনাে দ্রব্য বা সেবা সামগ্রীর জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়ে যে দামে চাহিদা ও যােগানের পরিমাণ সমান হয়, তাকে ভারসাম্য দাম বলা হয়। একটি নিরদিষ্ট সময়ে যে পরিমাণ দ্রব্যের ক্ষেত্রে চাহিদা দাম ও যােগান দাম সমান হয়, তাকে ভারসাম্য পরিমাণ বলা হয়। কোন প্রতিযােগীতামূলক বাজারে কোন দ্রব্যের ক্রয় বিক্রয় নিয়ে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে দর কষাকষি হয়। ক্রেতারা কম দাম দিতে চায় আর বিক্রেতারা তার দ্রব্যকে বেশী দামে বিক্রয়ে করতে চায়। এই দর কষাকষির মাধ্যমে এমন একটি দামে দ্রব্যটি ক্রয়-বিক্রয় হয় যেখানে দ্রব্যের চাহিদা ও যােগানের পরিমাণ পরস্পর সমান হয়। এই দামকে ভারসাম্য দাম এবং ক্রয় বিক্রয়ের পরিমাণকে ভারসাম্য পরিমাণ বলা হয়। ভারসাম্য দাম ও পরিমাণের এই স্থিতি অবস্থা বাজার ভারসাম্য হিসেবে পরিচিত। নিম্নোক্ত দুই ভাগে বাজার ভারসাম্য দাম ও পরিমাণ নির্ধারণ হয়ে থাকে।
(১) সূচি ও রেখা চিত্রের সাহায্যে।
(২) গাণিতিক/ বীজগাণিতিক মডেলের সাহায্যে।
চিত্রঃ চাহিদা ও যােগানের মাধ্যমে ভারসাম্য দাম ও পরিমাণ।
চিত্র-৩ বাজার চাহিদা রেখা (DD) ও বাজার যােগান রেখা (SS) পরস্পরকে e বিন্দুতে ছেদ করেছে। এই e বিন্দুতে বাজার ভারসাম্য বিদ্যমান। ভারসাম্য হচ্ছে এমন একটি অবস্থা যেখানে একটি নির্দিষ্ট দামে চাহিদার পরিমাণ ও যােগানের পরিমাণ সমতায় পৌঁছে। চাহিদা ও যােগানের ছেদবিন্দুতে যে দাম বিদ্যমান তা হচ্ছে ভারসাম্য দাম এবং দ্রব্যের পরিমাণ হচ্ছে ভারসাম্য পরিমাণ।
চিত্রে, ভারসাম্য দাম ৭০ টাকা (প্রতি কজি) এবং ভারসাম্য পরিমাণ ২০ কেজি। ভারসাম্য দামে ক্রেতা যে পরিমাণ দ্রব্য ক্রয় করতে ইচ্ছুক এবং বিক্রেতা যে পরিমাণ দ্রব্য বিক্রি করতে রাজি থাকে এ দু’য়ের পরিমাণ সমান থাকে। এই ভারসাম্য দামকে মাঝে মাঝে Market clearing price ও বলা হয়। কারণ, এ দামে বাজারে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ই সন্তুষ্ট থাকে। যখন বাজার দাম ভারসাম্য দামের সমান না হয় তখন সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রথমে ধরে নেই, বাজার দাম ভারসাম্য দামের চেয়ে বেশি। চিত্রে বাজার দাম যখন ৮০ টাকা তখন পেয়ারার যােগানের পরিমাণ ২৫ কেজি এবং পেয়ারার চাহিদার পরিমাণ ১৫ কেজি। অর্থাৎ, পেয়ারার উদ্বৃত্ত ১০ কেজি।
তোমার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দাও। তাহলে তারাও খুব সহজে অর্থনীতি অ্যাসাইনমেন্ট লিখতে পারবে ।
এখানে যােগানদার যে পরিমাণ দ্রব্য যােগান দিতে ইচ্ছুক চলতি দামে তার সবটুকু বিক্রি করতে পারে না। উদ্বৃত্ত অবস্থাকে ‘অতিরিক্ত যােগান’ বলা হয়। যখন পেয়ারার বাজারে উদ্বৃত্ত দেখা দেয় তখন পেয়ারা বিক্রেতা উদ্বৃত্ত পেয়ারা মজুদ করে রাখে। এ অবস্থায় পেয়ারা বিক্রেতার উপর পেয়ারার দাম হ্রাসের চাপ সৃষ্টি হয়। এতে পেয়ারার যােগানের পরিমাণ হ্রাস পায় এবং পেয়ারার চাহিদার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। পেয়ারার দাম হ্রাস পেতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না বাজার ভারসাম্যে পৌঁছে।
এখন ধরি, বাজার দাম ভারসাম্য দামের চেয়ে কম। চিত্রে পেয়ারার দাম যখন ৬০ টাকা তখন পেয়ারার চাহিদার পরিমাণ ২৫ কেজি ও যােগানের পরিমাণ ১৫ কেজি। এখানে পেয়ারার ঘাটতি ১০ কেজি। ক্রেতার যে পরিমাণ পেয়ারা ক্রয় করতে ইচ্ছুক চলতি দামে তার সবটুকু ক্রয় করতে পারে না। মাঝে মাঝে এ ধরনের পরিস্থিতিকে ‘অতিরিক্ত চাহিদা’ বলা হয়। যখন দ্রব্যের প্রাপ্যতার তুলনায় ক্রেতার সংখ্যা অধিক থাকে তখন বিক্রেতা দ্রব্য বিক্রয়ে কোন ধরণের ক্ষতির সম্মুখীন না হয়েই দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি করে।
অর্থাৎ দ্রব্যের দামের উধ্বমুখী চাপ সৃষ্টি হয়। যখন দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি পায় তখন দ্রব্যের চাহিদার পরিমাণ হ্রাস পায় এবং যােগানের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এভাবে বাজারে ভারসাম্য অবস্থা ফিরে আসে। ক্রেতা ও বিক্রতার ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে বাজার দাম ভারসাম্য দামে উপনীত হয়। ভারসাম্য অবস্থায় ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ই সন্তুষ্ট থাকে এবং দামের উপর উর্ধ্বমুখী ও নিম্নমুখী কোন প্রকার চাপ থাকে না।
1
2
3
4
5
এসএসসি প্রথম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট ২০২১
১ম সপ্তাহের পদার্থ বিজ্ঞান
অর্থনীতি
বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা
ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং
ব্যবসায় উদ্যোগ
Finance and Banking 1st Week Assignment Answer
Biology 1st Week Assignment Answer
Business Entrepreneurship 1st Week Assignment Answer
৯ম শ্রেণীর ৯ম সপ্তাহের সকল অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর
এস এস সি ( SSC ) দ্বিতীয় সপ্তাহের সকল এসাইনমেন্ট উত্তর
বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এসাইনমেন্ট উত্তর
এইচ এস সি (HSC ) দ্বিতীয় সপ্তাহের সকল এসাইনমেন্ট উত্তর
ইংরেজি এসাইনমেন্ট উত্তর
পদার্থ বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট উত্তর
হিসাব বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট উত্তর
অর্থনীতি এসাইনমেন্ট উত্তর
পৌরনীতি ও সুশাসন এসাইনমেন্ট উত্তর
যুক্তিবিদ্যা এসাইনমেন্ট উত্তর
তাছাড়া আমাদের ওয়েবসাইটে ( Class 6 ) ষষ্ঠ শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট , ( Class 7 ) সপ্তম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট ( Class 8 ) অষ্টম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট , (Class 9) নবম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট, (SSC ) দশম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট ( HSC ) একাদশ শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর দেওয়া হয়ে থাকে আপনারা চাইলে দেখতে পারেন ।