Bijoy Bangla Typing Tutorial Free Online Course – Lesson 10 | বিজয় বাংলা টাইপিং টিউটোরিয়াল ফ্রি অনলাইন কোর্স-পাঠ ১০

Spread the love

Bijoy Bangla Typing Tutorial Free Online Course – Lesson 10 | বিজয় বাংলা টাইপিং টিউটোরিয়াল ফ্রি অনলাইন কোর্স-পাঠ ১০

Bijoy Bangla Typing Tutorial Free Online Course – Lesson 10 | বিজয় বাংলা টাইপিং টিউটোরিয়াল ফ্রি অনলাইন কোর্স-পাঠ ১০

আজকের লিস্বনে আমরা গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় শিখবো । আশাকরি আপনাদের 1 থেকে 9 পর্যন্ত  খুব সহজেই সকল ধরনের অক্ষর কিভাবে লিখতে হয় বুঝতে পেরেছেন । আজকের বিষয়টি হচ্ছে  সম্পূর্ণ বাংলা অনর্গল লেখা শিখব ।  আপনাদের জন্য নিচে কিছু বাংলা শব্দ দেওয়া হয়েছে সেগুলো আপনারা লিখবেন। আশা করি আপনারা খুব সহজেই লিখতে পারবেন

 

Step : 21

প্রণববাবু বললেন, ওই অস্তিভস্ম আমাদের দেশের গৌরবস্মৃতি। প্রয়োজনে দিল্লির বদলে সেটি কলকাতাতেও রাখা যেতে পারে। খবরটি তখনও কোথাও প্রকাশিত হয়নি। আমি তখন বর্তমান সংবাদপত্রে কাজ করি। সে দিনই উত্তেজিত হয়ে খবরটি পাঠিয়েছিলাম তৎকালীন সম্পাদক বরুণ সেনগুপ্তের কাছে। খবরটি পড়ে তিনি আমায় বলেছিলেন, এ খবর ছাপলে পশ্চিমবঙ্গে আগুন জ্বলে যাবে।

বাংলা লেখা শুরু করুন

Bijoy Bangla Typing Tutorial Free Online Course

Step : 22

বিজয় মাল্যকে কে না চেনে। বিনোদিনী বাগদিকে কেউ চেনে না। তবু মিল একটা আছে — সরকারি ব্যাঙ্কের টাকা রয়েছে দু’জনের ঘরেই। বিজয় মাল্য ধার করেন বিমান কোম্পানির জন্য। আর বিনোদিনী একটু মাটি পেতে। দুই বিঘে জমি ঠিকা নিয়ে চাষ করছেন তিনি। দু’বিঘায় ১৬০ কিলোগ্রাম মতো মুসুর ডাল হলে ব্যাঙ্কের ঋণ মিটিয়ে হাজার সাতেক টাকা হাতে আসবে। গরুর খাবারটা মুফতে জুটবে।

ডাল চাষে জমি উর্বর হওয়ায় জমির মালিক ধান চাষের জন্য ঠিকা দেবে সহজ শর্তে। আরও দু’পয়সা আসবে হাতে। বিজয় আর বিনোদিনী, দু’জনেই আঁতেপ্রেনিয়র। তফাত যদি কিছু থাকে, তবে তা ব্যাঙ্কের ব্যবহারে। বিনোদিনীদের জন্য যা বজ্রআঁটুনি, বিজয়দের জন্য তা-ই ফস্কা গেরো। বিজয় মাল্যের থেকে নয় হাজার কোটি টাকা আদায় করতে নাস্তানাবুদ ১৭টি ব্যাঙ্ক, কর্তারা চেঁচামেচি জুড়েছেন তিনি ‘স্বেচ্ছা-খেলাপি’— লন্ডনে মুর্গি-মাটনে দিন কাটাচ্ছেন কিন্তু টাকা ফেরত দিচ্ছেন না।

বিজয় বাংলা টাইপিং টিউটোরিয়াল ফ্রি অনলাইন কোর্স

কিন্তু এত টাকা ব্যাঙ্কগুলো কীসের ভরসায় ধার দিল, তা ভেবেই সকলে মাথা চুলকোচ্ছে বেশি। যে সব ব্র্যান্ডের ‘বন্ধকী’ মূল্য হিসেবে তখন চার হাজার কোটি টাকা ধার দিয়েছিল ব্যাঙ্ক, এখন তার মূল্য ছ’কোটি টাকা। কোনও ব্যাঙ্ক টাকা ধার দিয়েছে এয়ার কন্ডিশনার, ট্র্যাকটর, এমনকী ফোল্ডিং চেয়ারের ভিত্তিতে। কেউ হেলিকপ্টার বাঁধা রেখে, যা আর ওড়ার দশায় নেই। বন্ধকী সম্পদের বাজারদর তলানিতে, বেচতে চাইলেও খদ্দের মিলছে না। দেশের মানুষের টাকা বিনিয়োগ করার এই ছিরি ব্যাঙ্কের। এমনটাই আজ দস্তুর। বিজয় মাল্য দৃষ্টান্ত শুধু।

 

আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিতে পারেন

 

 << Previous Lesson  1 23456 78- 910

 

 


Spread the love

Leave a Comment